শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১২:১৭ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
ফোর্বসের তালিকায় ৯ বাংলাদেশি বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা একসময় বিশ্বে রোল মডেল হবে চাহিদার চেয়ে ২৩ লাখ কোরবানির পশু বেশি আছে : মন্ত্রী ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এডিপির সর্বোচ্চ ৩৮৮০৯ কোটি টাকা বরাদ্দ পাচ্ছে এলজিইডি বিদেশী সাহায্যপ্রাপ্ত প্রকল্পগুলো দ্রুত সম্পন্ন করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দুবাইয়ে বিদেশীদের গোপন সম্পদের পাহাড়, তালিকায় ৩৯৪ বাংলাদেশীও সেলিম প্রধানকে জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিলের নির্দেশ বহাল ফের আটকে গেলো এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের অর্থ ছাড় উপজেলা নির্বাচন জনগণের সাথে প্রতারণা করার নির্বাচন : রিজভী মালয়েশিয়ার হুমকি : হামাস নেতাদের সাথে আনোয়ারের ছবি ফেরাল ফেসবুক
বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলার রায় কিছুক্ষণ পর

বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলার রায় কিছুক্ষণ পর

স্বদেশ ডেস্ক:

প্রায় তিন দশক পর বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলার রায় ঘোষণা হতে চলেছে। ১৯৯২-এর ৬ ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ ধ্বংস হয়েছিল। প্রবীণ বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আদভানি, মুরলিমনোহর জোশী, উমা ভারতীর মতো নেতানেত্রীরা মসজিদ ভাঙার ষড়যন্ত্র, পরিকল্পনা ও উস্কানিতে লিপ্ত ছিলেন কিনা, আজ বুধবার সেই রায় শোনাতে চলেছে লখনউয়ের বিশেষ সিবিআই আদালত। এ দিন বেলা ১০টায় রায় ঘোষণার প্রক্রিয়া শুরু হবে। রায় ঘোষণা করবেন বিচারক সুরেন্দ্রকুমার যাদব।

আগে আদালতের নির্দেশ ছিল আদভানি, জোশী, কল্যাণ সিং, উমা ভারতীদের সশরীরে আদালতকক্ষে হাজির থাকতে হবে। কিন্তু বয়সের কথা ভেবে নব্বই পার হয়ে যাওয়া আডবাণী ও ৮৬ বছর বয়সী মুরলী মনোহর জোশী জানিয়েছেন, তাঁরা আদালতে উপস্থিত থাকতে পারবেন না। উমা ভারতী করোনায় আক্রান্ত হয়ে এইমসে ভর্তি। কল্যাণ সিং-ও অসুস্থ। তাঁরা কেউই আদালতে থাকবেন না। তবে আডবাণী, জোশী, কল্যাণ সিংয়ের পক্ষ থেকে আদালতকে জানানো হয়েছে, তাঁরা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে হাজিরা দিতে পারেন। বাকিরা আদালতে হাজির থাকবেন।

বাবরি মসজিদ যখন ভাঙা হয়, তখন কল্যাণ সিং উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। আদভানি, জোশী ও উমা ভারতী ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর অযোধ্যায় ছিলেন। তবে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ হলো, তারা বাবরি মসজিদ ভাঙার চক্রান্ত করেছিলেন এবং দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভেদের চেষ্টা করেছিলেন। বাবরি মসজিদ ভাঙার পর দাঙ্গায় সারা দেশে প্রায় তিন হাজার মানুষ মারা গিয়েছিলেন।

উমা ভারতী ইতিমধ্যে বিজেপি সভাপতি জে পি নাড্ডাকে জানিয়ে দিয়েছেন, তাকে জেলে যেতে হলে তিনি জামিনের আবেদন করবেন না।

লখনউয়ের আদালতকক্ষে প্রবল নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। অভিযুক্ত ও তাঁদের আইনজীবী ছাড়া কাউকে ভিতরে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না। রায় যাই হোক না কেন, তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সুদূরপ্রসারী হতে বাধ্য বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877